গাদ্দাফি ছিলেন আফ্রিকার ত্রাতা!
![]() |
http://www.prothom-alo.com/international/article/706258 |
মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর
লিবিয়ায় শুরু হয় অস্থিরতা। হানাহানি, ঘাত-প্রতিঘাত ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। চরম অরাজক
পরিস্থিতিতে আফ্রিকার দেশ ঘানার অনেক প্রবাসী শ্রমিক লিবিয়া ছাড়তে বাধ্য হয়।
একই সঙ্গে তাদের স্বপ্নেরও সমাপ্তি ঘটে। ওই শ্রমিকদের কাছে গাদ্দাফি ছিলেন
আফ্রিকার ত্রাতা। লিবিয়ার প্রয়াত নেতার জন্য তাদের মন এখনো কাঁদে। বিবিসি
অনলাইনের প্রতিবেদনে এমনটাই জানানো হয়।
২০১১ সালের অক্টোবরে পশ্চিমাদের সহায়তায় লিবিয়ার চার দশকের শাসক গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত ও হত্যা করে দেশটির বিদ্রোহীরা। গাদ্দাফির পতনের সময় লিবিয়ায় উৎসবের দৃশ্য দেখা যায়। লিবিয়ার অধিবাসীরা ভেবেছিল, নির্দয় স্বৈরশাসক গাদ্দাফি উৎখাত ও নিহত হওয়ায় তাঁদের জীবনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে। কিন্তু তাদের সেই আশা দুরাশায় পরিণত হয়। সেখানে শুরু হয় সহিংসতা ও রাজনৈতিক সংকট।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে লিবিয়া থেকে ঘানায় ফেরত যায় অনেক অভিবাসী শ্রমিক। কিন্তু তাদের মনে এখনো গাদ্দাফির স্মৃতি অমলিন। গাদ্দাফির জন্য তাদের মনে এখনো বেদনা জাগে।
গাদ্দাফির পতনের আগে তিন বছর লিবিয়ায় ছিলেন ঘানার অধিবাসী করিম মোহাম্মদ (৪৫)। লিবিয়ায় কাজ করে ভালো অর্থকড়ি করেন তিনি। তা দিয়ে বড়সড় বাড়িও তৈরি করেন। তাঁর চোখে গাদ্দাফি ছিলেন আফ্রিকার ত্রাতা।
লিবিয়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে করিম বলেন, ‘লিবিয়ায় সবাই সুখী ছিল। আমেরিকার মতো দেশে মানুষ সেতুর নিচে ঘুমায়। কিন্তু লিবিয়ায় তেমনটা কখনো দেখিনি। সেখানে কোনো বৈষম্য ছিল না, ছিল না কোনো সমস্যা। ভালো কাজ ছিল, ছিল অর্থ। গাদ্দাফির কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তিনি ছিলেন আফ্রিকার ত্রাতা।’
২০১১ সালের অক্টোবরে পশ্চিমাদের সহায়তায় লিবিয়ার চার দশকের শাসক গাদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত ও হত্যা করে দেশটির বিদ্রোহীরা। গাদ্দাফির পতনের সময় লিবিয়ায় উৎসবের দৃশ্য দেখা যায়। লিবিয়ার অধিবাসীরা ভেবেছিল, নির্দয় স্বৈরশাসক গাদ্দাফি উৎখাত ও নিহত হওয়ায় তাঁদের জীবনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে। কিন্তু তাদের সেই আশা দুরাশায় পরিণত হয়। সেখানে শুরু হয় সহিংসতা ও রাজনৈতিক সংকট।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে লিবিয়া থেকে ঘানায় ফেরত যায় অনেক অভিবাসী শ্রমিক। কিন্তু তাদের মনে এখনো গাদ্দাফির স্মৃতি অমলিন। গাদ্দাফির জন্য তাদের মনে এখনো বেদনা জাগে।
গাদ্দাফির পতনের আগে তিন বছর লিবিয়ায় ছিলেন ঘানার অধিবাসী করিম মোহাম্মদ (৪৫)। লিবিয়ায় কাজ করে ভালো অর্থকড়ি করেন তিনি। তা দিয়ে বড়সড় বাড়িও তৈরি করেন। তাঁর চোখে গাদ্দাফি ছিলেন আফ্রিকার ত্রাতা।
লিবিয়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে করিম বলেন, ‘লিবিয়ায় সবাই সুখী ছিল। আমেরিকার মতো দেশে মানুষ সেতুর নিচে ঘুমায়। কিন্তু লিবিয়ায় তেমনটা কখনো দেখিনি। সেখানে কোনো বৈষম্য ছিল না, ছিল না কোনো সমস্যা। ভালো কাজ ছিল, ছিল অর্থ। গাদ্দাফির কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তিনি ছিলেন আফ্রিকার ত্রাতা।’
Comments
Post a Comment